• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন

কচুয়ায় ইউপি সদস্যকে নিয়ে অপ-প্রচারের অভিযোগ

আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০২০

কচুয়া প্রতিনিধি ॥
কচুয়া থানায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাংচুর ও স্বর্ণ-অলঙ্কার লুটসহ প্রায় ৮ লক্ষ টাকার ক্ষয়-ক্ষতির বিষয়ে শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা অপ-প্রচার বলে দাবী করেছেন, ইউপি সদস্য মো.গাজী আব্দুল হালিম।
তিনি বলেন, কচুয়া উপজেলার তেতৈয়া গ্রামের মৃত: আঃ রব মাষ্টার জীবদ্দশায় দু’বিয়ে করেন। প্রথম স্ত্রী রেজিয়া বেগম মারা যাওয়ায় তিনি বিলকিছ বেগমকেকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। প্রথম স্ত্রী রেজিয়া বেগমের ঘরে ৪ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে। দ্বিতীয় স্ত্রী বিলকিছ বেগমের এক সন্তান মিশু আক্তার মোক্তা। তিনি বর্তমানে ঢাকার গুলশান এলাকায় বসবাস করেন। আ: রব মাষ্টার ১৯৯৫ সালের ১৬ আগষ্ট মারা যায়।
কচুয়া উপজেলার ৬নং উত্তর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান গাজী মো. আব্দুল হালিম জানান, গত ১২ মে (মঙ্গলবার) রাতে বিছকিছ বেগমের ঘরে কি হয়েছে তা আমাদের জানা নেই। অথচ পরদিন স্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকায় গিয়াস উদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের সাথে আমাকে জড়িয়ে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে ।
তিনি আরো জানান, বিককিছ বেগম বাদী হয়ে ১৪ মে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন এ বিষয়ে কচুয়া থানায় খোজ নিয়ে অভিযোগ করার সত্যতা পাওয়া যায়নি।
আমাকে সমাজে হ্যায় করতে, মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে অপ-প্রচারের নিন্দা জানাই।
এ ব্যাপারে মো. গিয়াস উদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলম জানান, আমাদের জায়গায় আমরা থাকি। তাদের ঘরে কি হয়েছে, তা আমাদের জানা নেই। অথচ মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে অপ-প্রচার চালাচ্ছে। তারা থাকেন ঢাকা, বাড়ী না এসেই, না দেখেই আমাদের বিরদ্ধে নানান অপ-প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। বিলকিছ বেগম ও তার মেয়ে মিশু’র সাথে আমাদের কোন বিরোধ নেই। তারা তাদের জায়গায় থাকে, আমরা আমাদের জায়গায় থাকি। আমরা তাদের সীমানায় কখনো যাইনা। তারা বাড়ীতে না এসে না দেখেই আমাদের বিরুদ্ধে অপ-প্রচার করছে।
সাবেক ইউপি সদস্য মো. ওমর ফারুকসহ স্থানীয় বেশ কিছু লোকজন জানান, বিলকিছ বেগমের ঘর বর্তমানে তালা রয়েছে, তবে তার ঘরে চুরি হয়েছে, কি না তা তিনি বাড়ী এসে ঘর খুলে দেখলে হয়তো তা জানা যাবে।


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুকে মানব খবর…