ছবি- : মতলব উত্তরে সিপাইকান্দি-ঠেটালীয়া নদী ভাঙ্গন এলাকা নূরুল আমিন রুহুল এমপি পরিদর্শন করেন।
মনিরুল ইসলাম মনির :
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ১০নং ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের সিপাইকান্দি-ঠেটালীয়া নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন চাঁদপুর-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এ্যাডভোকেট মো. নুরুল আমিন রুহুল এমপি।
তিনি ১৮ জুলাই দুপুরে উপজেলার সিপাইকান্দি ও ঠেটালীয়া গ্রামের নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি ওই এলাকার কিছু অংশে গত বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গন এলাকায় পানি সম্পদ প্রতি মন্ত্রী এনামুল হক শামীমকে এনে অনেক কোটি টাকা বরাদ্দ এনে উপজেলার টরকী, ঠেটালীয়া, সিপাহিকান্দি, গাজিপুর, চরমাছুয়া, জহিরাবাদ, জয়পুর, নাওভাঙ্গা, একলাসপুর ষাটনল এ ভাঙ্গন স্থানগুলিতে বড় আকারের জিও ব্যাগ ভর্তি বালির বস্তা দিয়ে নদী ভাঙ্গন রোদ করেন। এতে করে হাজার হাজার মানুষ নদী ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষা পায় এবং বেড়ীবাঁধ ও ঝুঁকিমুক্ত হয়। ওই সমস্ত স্থানগুলিতে এখনও কিছু কিছু অংশে নদী ভাঙ্গন দেখা দেয়।
সিপাইকান্দি ও ঠেটালীয়া নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনকালে এমপি নুরুল আমিন রুহুল বলেন- বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে নদী ভাঙ্গন এলাকার মানুষকে বাঁচাবার জন্য কোট কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে নদী ভাঙ্গনের কবল থেকে মানুষকে বাঁচাবার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা সাধ্য মত কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ। এ চলতি বর্ষা মৌসুমে যে সমস্ত এলাকা এখনও নদী ভাঙ্গন হয়, আমরা সে সমস্ত এলাকা চিহ্নিত করে অচিরেই এর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
এমপি রুহুল পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন- মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার, পানি ব্যবস্থাপনা ফেডারেশনের সাধারন সম্পাদক সরকার মো. আলাউদ্দিন, ওসি (তদন্ত) শাহজাহান কামাল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান জহির, সাংবাদিক গোলাম নবী খোকন, ইসরাফিল বাবু, শেখ ওমর ফারুক, আতিকুর রহমান দুলাল’সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃৃন্দ।