• শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩, ০৪:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জে হাত-পা বাধা স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল থেকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে : ইঞ্জিঃ মোহাম্মদ হোসাইন কচুয়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস পালিত হাজীগঞ্জে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস পালিত মতলব উত্তরে বন্দুক ও দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৩ ডাকাত মতলব ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ সারা দেশে আরও ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার জনগণের প্রত্যাশা পুরণ করেছে : নুরুল আমিন রুহুল এমপি চাঁদপুরে মুজিবনগর দিবসে ৫ শতাধিক অসহায় পেল আ.লীগের ঈদ সামগ্রী কচুয়ায় কেন্দ্রীয় আ‘লীগ নেতার বিলবোর্ড ফেস্টুন ছিড়েছে দুর্বৃত্তরা

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে এলপি গ্যাস

মুনছুর আহমেদ বিপ্লব
মুনছুর আহমেদ বিপ্লব
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২১

মতলব উত্তর ব্যুরো
ভোক্তা পর্যায়ে লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। গত শুক্রবার থেকেই এই দাম কার্যকরের কথা। কিন্তু মতলব উত্তরের বাজারে এর প্রভাব এখনো পড়েনি। গ্যাস বিক্রি হচ্ছে অনেকটা আগের দামেই।
ক্রেতাদের অনেকে এখনো এলপিজির দাম কমার কথা না জানায় এর সুযোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, যে দামে ভোক্তা পর্যায়ে গ্যাস বিক্রির কথা, সেই দামেই তাঁদের কিনে আনতে হচ্ছে। তাই নতুন দামে ভোক্তাদের কাছে গ্যাস বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না।
গত বৃহস্পতিবার ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৮৫ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিইআরসি। পরের দিন শুক্রবার থেকেই এ দাম কার্যকরের কথা। দাম কমানোর পর ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম হয় ১ হাজার ২২৮ টাকা। এ দামেই ভোক্তাদের কাছে সিলিন্ডার বিক্রির কথা। কিন্তু পরিবেশকেরা এই দামে গ্যাস বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতাদের কাছে। খুচরা বিক্রেতারা নিজেদের কিছু লাভ যোগ করে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করছেন।
ছেংগারচর বাজারের কয়েকটি খুচরা দোকান ঘুরে দেখা যায়, ভোক্তা পর্যায়ে বসুন্ধরা এবং ওমেরা এলপি গ্যাসের ১২ কেজির সিলিন্ডার ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিএম ১ হাজার ২৫০ টাকা এবং যমুনা, লাফস ও বেক্সিমো ১ হাজার ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মঙ্গলবার সকালে ১ হাজার ৩০০ টাকায় নতুনবাজার থেকে এলপিজি কেনেন সুমন হোসেন। তিনি বলেন, ১৫ দিন আগে তিনি ১ হাজার ৩০০ টাকায় গ্যাস কিনেছিলেন। মঙ্গলবারও একই দামে কিনলেন। দাম কমানোর খবর তাঁর জানা নেই। তাই কিছু বলেননি।
ব্যবসায়ী আবু ইউসফি বলেন, ডিলারদের কাছ থেকেই আমরা ১ হাজার ২২৮ টাকায় গ্যাস কিনছি। নিয়ে আসতে ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ আছে। ফলে একই দামে তো আমরা গ্যাস বিক্রি করতে পারব না। কিছুটা লাভ আর খরচ ধরে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করছি।
দাম না কমানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ওমেরা গ্যাসের পরিবেশক আবুল কালাম বলেন, কোম্পানি এখনো আমাদের কাছে বেশি দাম ধরছে। তাই আমাদেরও সে হিসাবে বেচতে হচ্ছে। কোম্পানি দাম কমিয়ে দিলে আমরাও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে কম দাম ধরব। তখন খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে ভোক্তারা কম দামে পাবেন।
গ্যাসের দাম এখনো ভোক্তা পর্যায়ে না কমায় বাজার মনিটরের দাবি জানাচ্ছেন ভোক্তারা।

Share This post


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুকে মানব খবর…