প্রথমে ব্যাট করে আবাহনী ৬ উইকেট হারিয়ে ২৮৬ রানের ভালো সংগ্রহ পায়। দলের হয়ে দারুণ ফর্মে থাকা জহিরুল ইসলাম খেলেন ১৩০ রানের ইনিংস। সৌম্য এ ম্যাচেও সেট হয়ে ২৯ রানে আউট হয়ে যান। পরে মোসাদ্দেক ৭৬ বলে ৭১ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে দলকে ভালো সংগ্রহ এনে দেন।
জবাবে ব্যাট করতে নামা গাজী গ্রুপ শুরুর ওভারেই মাশরাফির তোপে রনি তালুকদারকে হারায়। পরে মাশরাফি ফেরান মাইশুকুরকে। এরপর ইমরুল কায়েস এবং শামসুর দলকে ভরসা দেন। বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাবেন না বলে গুঞ্জন চলা ইমরুল খেলেন ১২৬ রানের ইনিংস। তিনিও ফিরে যান মাশরাফির বলে। শামসুর করেন ৩০ রান। পরে তৌহিদ তারেক ৩৯ রান করেন। তিনিও মাশরাফির শিকার।
শেষ পর্যন্ত ৮ বল বাকি থাকতে ২৫৭ রানে থামে গাজীর ইনিংস। আবাহনী অধিনায়ক মাশরাফি ১০ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে নেন ৬ উইকেট। লিস্ট এ ক্যারিয়ারে যা তার দ্বিতীয় ছয় উইকেট নেওয়ার কীর্তি। মাশরাফির সেরা বোলিং ফিগার ২৬ রানে ৬ উইকেট। এছাড়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে দিনের অন্য ম্যাচে খেলাঘরের বিপক্ষে শেখ জামাল ৫ উইকেটে জয় পায়। রূপগঞ্জ ৭২ রানে জয় পায় প্রাইম দোলেশ্বরের বিপক্ষে।